ইজিসিবি লিমিটেড-এ ক্রেন অপারেটর পদে নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি
অনলাইন রিপোর্ট 10-3-2024 11:20এএম
ইলেকট্রিসিটি জেনারেশন কোম্পানি অব বাংলাদেশ লিমিটেড (ইজিসিবি) এ বিভিন্ন পদে নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। এই বিজ্ঞপ্তিতে ক্রেন অপারেটর (গ্রেড-৪) পদে একাধিক কর্মী নিয়োগের সুযোগ উল্লেখ করা হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীদের ডাকযোগে/সরাসরি বা কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে আবেদনপত্র পাঠাতে হবে।
পদের তথ্য:
পদের নাম: ক্রেন অপারেটর (গ্রেড-৪)
পদসংখ্যা: ২
যোগ্যতা: যেকোনো শিক্ষা বোর্ড/ইনস্টিটিউট থেকে এসএসসি বা সমমান পাস। ক্রেন/হেভি ভেহিকেল চালনায় কমপক্ষে ৩ বছরের অভিজ্ঞতাসহ বৈধ ড্রাইভিং/অপারেটিং লাইসেন্সধারী হতে হবে।
বয়স: ১৮ থেকে ৪৮ বছর। ইজিসিবিতে কর্মরতদের ক্ষেত্রে বয়সসীমা ১০ বছর পর্যন্ত শিথিলযোগ্য।
কর্মস্থল: ইজিসিবির অধীন যেকোনো এলাকায় বিদ্যুৎকেন্দ্র, স্থাপনা বা প্রকল্পে কাজ করতে হবে। এ ছাড়া ইজিসিবির কোনো দপ্তরে সংযুক্ত করলে সেখানে কাজ করতে হবে।
চাকরির ধরন ও বেতন: প্রাথমিকভাবে তিন বছরের চুক্তিতে নিয়োগ করা হবে। সন্তোষজনক কর্মসম্পাদনের ভিত্তিতে চাকরির চুক্তি পর্যায়ক্রমে ৬০ বছর বয়স পর্যন্ত নবায়নযোগ্য। মূল বেতন ১৫,৫০০ টাকা এবং বাড়িভাড়া ভাতাসহ অন্যান্য সুবিধা বিধি অনুযায়ী দেওয়া হবে।
আবেদনের পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীদের নিজ নাম, পিতা/স্বামীর নাম, মাতার নাম, জন্মতারিখ, আবেদনের শেষ তারিখ ১৯ মার্চ, ২০২৪, বৈধ ড্রাইভিং/অপারেটিং লাইসেন্স, শিক্ষাগত যোগ্যতা, ধর্ম, জাতীয়তা, বৈবাহ
বাংলাদেশ ইনফ্রাস্ট্রাকচার ফিন্যান্স ফান্ড লিমিটেড এ ম্যানেজমেন্ট ট্রেইনি অফিসার পদে নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি
অনলাইন রিপোর্ট 10-3-2024 11:00 এএম
বাংলাদেশ ইনফ্রাস্ট্রাকচার ফিন্যান্স ফান্ড লিমিটেড (বিআইএফএফএল) একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠান যা ইনফ্রাস্ট্রাকচার উন্নয়নের লক্ষ্যে কাজ করে। এ সংস্থা এখন ম্যানেজমেন্ট ট্রেইনি অফিসার (এমটিও) পদে নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। আজ রোববার এই পদে আবেদনের শেষ দিন, তাই যাঁরা এখনো আবেদন করেননি, তাঁরা দ্রুত আবেদন করতে পারেন।
পদের বিবরণ:
পদের নাম: ম্যানেজমেন্ট ট্রেইনি অফিসার (এমটিও)
পদসংখ্যা: অনির্ধারিত
যোগ্যতা:
স্নাতক বা স্নাতকোত্তর ডিগ্রি প্রাপ্ত হতে হবে ফিন্যান্স, ব্যাংকিং, অ্যাকাউন্টিং, ইনফরমেশন সিস্টেম, ম্যানেজমেন্ট, সাপ্লাই চেইন ম্যানেজমেন্ট, সমাজবিজ্ঞান, অ্যাপ্লাইড সোশ্যাল সায়েন্স, অর্থনীতি, সিএসই, মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং ও আইন বিষয়ে।
বাংলা ও ইংরেজি ভাষায় সাবলীল হতে হবে।
কম্পিউটার চালনায় দক্ষ হতে হবে।
বয়স: ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ তারিখে সর্বোচ্চ ৩০ বছর।
বেতন: ৬০,০০০ টাকা। এ ছাড়া অন্যান্য সুযোগ–সুবিধা আছে।
আবেদনের প্রক্রিয়া:
আগ্রহী প্রার্থীদের এই লিঙ্কে যেতে হবে: আবেদন করুন। এখানে "Apply Now" বাটনে ক্লিক করে আবেদন করতে হবে।
আবেদনের শেষ সময়: ১০ মার্চ ২০২৪।
পদের সম্পর্কে আরও বিস্তারিত জানতে আপনারা এই লিঙ্কে চলে যেতে পারেন।
কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের নতুন মেয়র তাহসীন বাহারের সমর্থনে বেজানো জনপ্রিয়তার কাহিনী
অনলাইন রিপোর্ট 10-3-2024 9:30এ এম
কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের নতুন মেয়র তাহসীন বাহারের বিজয়ের পেছনে মানুষের মনে এক বিশেষ পরিবর্তনের আশা এবং উন্নয়নের কামনা ছিল। বেসরকারিভাবে ফল ঘোষণার ঘণ্টাখানেক আগে, কুমিল্লা জিলা স্কুলে মেয়র তাহসীন বাহার এক বিক্ষিপ্ত উক্তি দিয়েছেন। তার মন্তব্যে তিনি প্রকাশ করেছেন, মহানগর আওয়ামী লীগের সব নেতা-কর্মীর কষ্ট এবং সমর্থনের ফলে তাদের বিজয় হয়েছে।
ফল ঘোষণার সময়ে, তাহসীন বাহার গণমাধ্যমে বলেন, ‘অনেক পেশাজীবী এবং সামাজিক সংগঠনের সমর্থনের ফলে আমার বিজয় হয়েছে। এটা তাদের সকলের বিজয় এবং সর্বোপরি কুমিল্লার মানুষের বিজয়।’
ফল ঘোষণার সময়ে তাহসীন বাহার উক্তি দিয়েছেন, প্রথম অগ্রাধিকারে সততার সঙ্গে কাজ করার প্রতিশ্রুতি দেয়া। তাঁর কাজের ক্ষেত্রে সহযোগিতা চাওয়া প্রার্থীদের জন্য তিনি আইডিয়া শেয়ারিংকে গুরুত্ব দেন। তিনি পরাজিত প্রার্থীদের সহযোগিতা ও পরামর্শের জন্য প্রস্তুত। এছাড়া, তাঁর বাবা যাঁরা এলাকার সংসদ সদস্য, তার সঙ্গে যোগাযোগ এবং সহযোগিতা করার মতামত প্রকাশ করেন। তাহসীন বাহার এই সহযোগিতা এবং উন্নয়নের প্রতিশ্রুতির মাধ্যমে কুমিল্লা সিটির উন্নতির পথে অগ্রগতি করতে চান।
কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের মেয়র উপনির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী তাহসীন বাহারের জয়
অনলাইন রিপোর্ট 10-3-2024 9:45এএম
কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের মেয়র উপনির্বাচন শান্তিপূর্ণ হয়েছে, তবে বিভিন্ন অভিযোগের মুখোমুখি হয়েছে এ নির্বাচন। সরকারদলীয় সমর্থকদের পাহারায় এ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী তাহসীন বাহার জয়ী হন।
তাহসীন বাহার কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এবং তাঁর বাবা ওই কমিটির সভাপতি ও সংসদ সদস্য আ ক ম বাহাউদ্দিনের ছেলে। মোড়ে মোড়ে পাহারায় সরকারদলীয় সমর্থকদের নেতৃত্বে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
নির্বাচনে তাহসীন বাহার ৪৮ হাজার ৮৯০ ভোট পেয়ে জয়ী হন। তিনি কুমিল্লা সিটির প্রথম নারী মেয়র হলেন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি থেকে বহিষ্কৃত কুমিল্লা সিটির সাবেক মেয়র মো. মনিরুল হক পেয়েছেন ২৬ হাজার ৮৯৭ ভোট। অপর দুই প্রার্থী মোহাম্মদ নিজামউদ্দিন ও নূর-উর রহমান মাহমুদ যোগান পেয়েছেন মোঃ ১৩ হাজার ১৫৫ ও ৫ হাজার ১৭৩ ভোট সাথে প্রাক্তন মেয়র মো. মনিরুল হক যোগান।
ভোটের পর তিন প্রার্থী ভোটের আগে, ভোট চলাকালে এবং ভোটের পরে সাংবাদিকদের কাছে অভিযোগ করেছেন, আচরণবিধি লঙ্ঘন করে মেয়ের পক্ষে প্রত্যক্ষভাবে ভূমিকা রেখে নির্বাচন পরিচালনা করেন সংসদ সদস্য বাহাউদ্দিন। ভোটের দিন পাড়া-মহল্লার অলিগলি, রাস্তার মোড়গুলো ছিল তাঁর কর্মী-সমর্থকদের নিয়ন্ত্রণে, পাহারায়; যাতে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর সমর্থকেরা কেন্দ্রে যেতে নিরুৎসাহিত হন।
সন্ধ্যা সোয়া সাতটায় রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. ফরহাদ হোসেন বিজয়ী
জি এম কাদেরের পরিচালিত জাপা: রওশন এরশাদের নেতৃত্বে দল বিভক্তির আশঙ্কা
অনলাইন রিপোর্ট 9-3-2024 5:35 পিএম
রওশন এরশাদের নেতৃত্বে জাপার জন্য দল বিভক্তির আশঙ্কা: জি এম কাদের পরিচালিত জাপা রওশন এরশাদ ও তাঁর অনুসারীদের তৎপরতাকে খুব একটা গুরুত্ব দিচ্ছে না। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিগণ বলছেন, রওশনের বয়স ও শারীরিক সমস্যার কারণে জীবনসায়াহ্ন অবস্থায় তিনি বেশ অসুস্থ হচ্ছেন।
জাপার মহাসচিব মুজিবুল হক এ বিষয়ে বলেছেন, রওশনের সম্মেলন আহ্বান করেছেন, কিন্তু তাঁর নাম ব্যবহার করে অন্য কোনো সম্মেলনে অংশগ্রহণের অনুরোধ ছাড়া অন্য কোনো ব্যক্তিবদের আহ্বান নেই। জাপার মহাসচিব তাঁর সঙ্গে সম্পর্ক স্পর্শকাতর বলেন। তবে সম্মেলনে সম্পর্ক নিয়ে কোনো পরিষ্কার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি।
রওশন এরশাদের নেতৃত্বে জাতীয় পার্টির নতুন কমিটি গঠন: সাদ এরশাদ কো-চেয়ারম্যান নির্বাচিত
অনলাইন রিপোর্ট 9-3-2024 5:45
রওশন এরশাদের নেতৃত্বাধীন জাতীয় পার্টি রওশন এরশাদের দলে 'জাতীয় সম্মেলন' করে নতুন কেন্দ্রীয় কমিটি (আংশিক) গঠন করেছে।
গঠনের ঘোষণায় রওশন এরশাদকে চেয়ারম্যান ও কাজী মামুনুর রশীদকে মহাসচিব হিসেবে নির্বাচিত করা হয়েছে। সাদ এরশাদ অন্যতম কো-চেয়ারম্যান হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন। রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত দশম জাতীয় সম্মেলনে তারা নির্বাচিত হয়। অন্যান্য পদে ফিরোজ রশিদ, আবু হোসেন বাবলা, সাইদুর রহমান, শফিকুল ইসলাম, সাদ এরশাদ, গোলাম সরোয়ার ও সুনীল শুভ নির্বাচিত হয়েছেন।
বৃহত্তম গঙ্গা-কপোতাক্ষ সেচ প্রকল্পের পাম্প বন্ধে কৃষকের বিপদ
পাম্প বন্ধের ফলে কৃষকেরা ফসল নষ্ট হচ্ছে এবং আর্থিক ক্ষতি হচ্ছে। তবে, সরকারি কর্মকর্তাদের মধ্যে এই সমস্যার সমাধানের জন্য তাদের মতামত ব্যাখ্যা করা হয়নি। স্থানীয় কৃষি অফিসাররা তাদের কাজের প্রগতি নিয়ে আলোচনা করেছেন, কিন্তু সমাধানের কোনো নিশ্চিততা দেওয়া হয়নি।
জিকে সেচ প্রকল্পের সব কটি পাম্প বন্ধ হয়ে যাওয়ায় বিপাকে পড়েছেন কৃষকেরা। এই প্রকল্পের আওতায় দক্ষিণ–পশ্চিমাঞ্চলের কুষ্টিয়া, চুয়াডাঙ্গা, ঝিনাইদহ ও মাগুরার কৃষকদের সেচের পানি দেওয়া হতো। সর্বশেষ চার উপজেলায় একটি পাম্পের সাহায্যে পানি সরবরাহ চালু ছিল। দুই সপ্তাহ ধরে সেটিও বন্ধ হয়ে যাওয়ায় বোরো ধানের চারা রোপণের এই সময় এক লাখের বেশি কৃষক বিপদে পড়েছেন। জিকে সেচ প্রকল্পের আওতায় তিনটি পাম্পের সাহায্যে পানি দেওয়া হতো। কয়েক বছর ধরে দুটি পাম্প বন্ধ ছিল। গত ১৯ ফেব্রুয়ারি থেকে সর্বশেষ সচল পাম্পটিও বন্ধ হয়ে যাওয়ায় কুষ্টিয়া সদর ও মিরপুর এবং চুয়াডাঙ্গা সদর ও আলমডাঙ্গা—এই চার উপজেলার কৃষকেরা দুর্ভোগে পড়েছেন। পানির অভাবে অনেক কৃষক ধান লাগাতে পারছেন না, কারও ধানের জমি শুকিয়ে চৌচির হয়ে গেছে। কেউ কেউ শ্যালো ইঞ্জিন দিয়ে বিকল্প সেচের ব্যবস্থা করেছেন। এতে ধান উৎপাদনে খরচ ১২ থেকে ১৫ গুণ বেড়ে গেছে। তিনটি পাম্পই বিকল হয়ে আছে। কৃষক প্রতিনিধিদের জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, ‘আপনারা (কৃষক) আপনাদের সেচের মন্ত্রীকে নবান্ন করেন। তিনি বিশ্বাস দিয়ে বলেছেন, সব পাম্প চালু করতে হবে। আপনি তা নিশ্চিত করতে পারেন।’ কিন্তু অতএব পাম্প চালু হলেও কৃষকেরা আদলে কোন ব্যাপারে নির্ভুল নয়। বিভিন্ন উপজেলায় জিকে প্রকল্পের আওতায় বন্ধ হয়ে যাওয়া পাম্প কোন পরিকল্পনায় থাকলেও আবার কয়েক সালের মধ্যে চালু হবে তা নিশ্চিত নয়। গত কয়েক বছরের মধ্যে কয়েক পাম্প বন্ধ হওয়ায় কৃষকদের অনেক হানি হয়েছে। তাদের অত্যন্ত দুঃখ এবং অসন্তোষে তাদের মতামতের ব্যাপারে সরকারের কর্মকর্তারা মন্তব্য দিতে পারছেন না। অন্যদিকে স্থানীয় কৃষি অফিসার হাসানুল আক্তার বলেছেন, ‘এখানে দুটি উপজেলায় সমস্যা দেখা গেছে। আমরা তা সমাধানের পক্ষে কাজ চালিয়েছি। প্রযুক্তিগত সমস্যার সমাধানে কাজ চলছে।’ তিনি আরও বলেছেন, ‘বর্তমানে বাড়তি অবস্থা সম্পন্ন করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।’
বাংলাদেশের স্বাধীনতার স্মৃতি জাগাচ্ছে বঙ্গবন্ধুর সেই বজ্রকণ্ঠে
বাংলাদেশের স্বাধীনতাসংগ্রামের প্রধান নেতা হিসেবে বঙ্গবন্ধুর এই ভাষণের মাধ্যমে তিনি জনগণের হৃদয়ে অমর স্থান পেয়েছেন। তাঁর এই উক্তি স্বাধীনতাসংগ্রামে জনগণের মনে এক ধরনের উৎসাহ ও প্রেরণা সৃষ্টি করেছে। এই দিনটি বাংলাদেশের ইতিহাসে মর্মান্তিক একটি দিন হিসেবে স্মরণীয়।
বঙ্গবন্ধুর বজ্রকণ্ঠে ঐতিহাসিক সেই আহ্বান বলতেন, "এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম।" এই বক্তব্যে আবারও উত্তেজনা ও উৎসাহে ভরে উঠেছে মানুষের মন। বাংলাদেশের স্বাধীনতাসংগ্রামের মহান নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তাঁর ১৯৭১ সালের ৭ মার্চের ভাষণে সর্বোত্তম রাজনৈতিক প্রেরণা প্রদান করেছিলেন। সেই ঐতিহাসিক ভাষণের অমর কবিতাখানি এখনও বাংলাদেশের জনগণের মনে স্থায়ী হয়ে আছে। আজ এই ঐতিহাসিক দিনটি সারা দেশে বিশেষ আনন্দে পালিত হচ্ছে। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এই দিনটির স্মৃতি পুণ্যারবে সমর্থন জানিয়েছেন।
সিরাজগঞ্জে শিক্ষার্থীকে গুলি করে শিক্ষকের অবৈধ অস্ত্র বহনের অভিযোগ
সিরাজগঞ্জে শিক্ষার্থীকে গুলি করে শিক্ষকের অবৈধ অস্ত্র বহনের অভিযোগে তীব্র সন্ত্রাসের দায়ে উত্তপ্ত অবস্থা সৃষ্টি হয়েছে।
সরকারি নির্দেশ অমান্য করে গাইড বই কিনতে আর্দেশ প্রধান শিক্ষকের
"শরীয়তপুরে শিক্ষার্থীদের গাইড বই কিনতে শিক্ষকদের নির্দেশ দেওয়ার অভিযোগ: প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে উত্তরাধিকারিতা"
অনলাইন রিপোর্ট 5-3-2024 5:58 পিএম
শরীয়তপুরে শিক্ষার্থীদের গাইড বই কিনতে শিক্ষকদের নির্দেশ দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে এক প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে। সদর উপজেলার চিতলিয়া সমিতিরহাট উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক হারুন অর রশিদ সম্প্রতি তাঁর অফিস কক্ষে বসে এই ‘নির্দেশনা দিয়েছেন’ বলে বিদ্যালয় সূত্রে জানা গেছে। এ বিষয়ে শরীয়তপুর জেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা শ্যামল চন্দ্র শর্মা প্রথম আলোকে বলেন, এনসিটিবি (জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড) যে বই দিয়েছে, তার বাইরে কোনো বই বা গাইড শিক্ষার্থীদের পড়ানোর সুযোগ নেই। আর সব ধরনের গাইড সরকার নিষিদ্ধ করেছে। তিনি আরও বলেন, ‘শিক্ষকেরা কেন গাইড বই কেনার বিষয়ে শিক্ষার্থীদের বাধ্য করেন, তা বুঝি না। এমন অন্যায় কাজের অভিযোগ পেলে আমরা ব্যবস্থা নেব।’ শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, গাইড বই বা সহায়ক বই নিষিদ্ধ করা হলেও বিভিন্ন প্রকাশনী প্রতিষ্ঠান স্কুল ও মাদ্রাসায় তাদের বইয়ের তালিকা দিচ্ছে। শিক্ষকেরা যেন শিক্ষার্থীদের বই কেনার জন্য ক্লাসে প্রচারণা চালান, সে বিষয়েও বলা হচ্ছে। জেলার বিভিন্ন হাটবাজার ও স্কুল-কলেজের সামনে বইয়ের দোকানে বিভিন্ন কোম্পানির গাইড বই ও ব্যাকরণ বইয়ের বিজ্ঞাপনসংবলিত ব্যানার-ফেস্টুন ঝোলানো হয়েছে। একটি নির্দিষ্ট প্রকাশনী প্রতিষ্ঠানের গাইড বই কিনতে শিক্ষার্থীদের উৎসাহিত করার জন্য চিতলিয়া সমিতিরহাট উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক হারুন অর রশিদ সম্প্রতি অফিসে বসে শিক্ষকদের নির্দেশ দেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ–সংক্রান্ত ১০ মিনিট ৪৫ সেকেন্ডের একটি ভিডিওতে হারুন অর
কাচ্চি ভাই রেস্তোরাঁ বন্ধ করার নির্দেশ ম্যাজিস্ট্রেট
"উন্নয়নে অবরোধ নিষ্ক্রিয়: পাঁচটি রেস্তোরাঁ বন্ধ করার নির্দেশ, কাচ্চি ভাই রেস্তোরাঁ ম্যাজিস্ট্রেট পরিদর্শন বন্ধ করেছে।
মিন্টু রোডে সরকারি বিরোধীদলীয় নেতার বাসভবন: কামাল হোসেনের জীবন
অনলাইন রিপোর্ট ০৪-০৩-২০২৪ ২:১৮ কামাল হোসেন, গণপূর্ত বিভাগের একজন স্যানিটেশন কর্মী, মিন্টু রোডের 29 নম্বর বাড়ির পিছনে একটি টিনশেড বাড়িতে থাকেন, এটি বিরোধী নেতাদের জন্য মনোনীত সরকারি আবাস। তবে দুই দশকের বেশি সময় ধরে এই বাড়িতে বিরোধী দলের কোনো নেতা থাকেননি।
মুন্সীগঞ্জের বিক্রমপুরের স্থায়ী বাসিন্দা, বর্তমানে ৫০ বছর বয়সী কামাল, গত ১৭ বছর ধরে এই বাড়িতে পরিবারের সাথে কাটিয়েছেন, পেশায় ৫৫ বছর বয়সী মালী লাল মিয়ার সাথে, যিনি গত ৮ বছর ধরে এখানে বসবাস করছেন। . বিস্তীর্ণ বাড়িটি পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখা কামালের দায়িত্ব। প্রথম আলোর সাথে কথা বলার সময়, তিনি তার জীবনের একটি অনন্য দিক প্রকাশ করেছিলেন - যার জন্য বাড়িটি মনোনীত করা হয়েছিল তার অনুপস্থিতি। এখন পর্যন্ত কামাল এখানে থাকার জন্য মনোনীত কাউকে দেখেননি। ফলে বাড়িটি খালি পড়ে থাকে। তিনি ব্যক্ত করেন যে কোনো বিরোধী নেতা এখানে থাকলে নিজেকে ভাগ্যবান মনে করবেন। লাল মিয়া, যিনি কম্পাউন্ডের মধ্যে টিনশেডের বাড়িতে থাকেন, কামালের অনুভূতির প্রতিধ্বনি করেন, রাজনৈতিক নেতা এখানে থাকলে বাড়িতে যে প্রাণবন্ততা থাকত তার উপর জোর দেন। মজার বিষয় হল, বিরোধী নেতাদের অনুপস্থিতি সত্ত্বেও, বর্তমানে অন্তত 30 জন লোক প্রাঙ্গনের মধ্যে টিনশেডের ঘরে বসবাস করছেন, বিভিন্ন সরকারি অফিসে কাজ করছেন। মিন্টু রোড, যা মিনিস্টার কোয়ার্টার নামেও পরিচিত, ঢাকার অন্যতম নিরাপদ এলাকা। গণপূর্ত অধিদপ্তরের তথ্যমতে, সরকারি কর্মকর্তাদের আবাসনের জন্য ব্রিটিশ শাসনামলে দেড় একর জমির ওপর বাড়িটি (নং ২৯) নির্মিত হয়েছিল। স্বাধীনতার পর জাতীয় সংসদে বিরোধী দলের নেতাদের জন্য বাড়িটি নির্ধারণ করা হয়। প্রাক্তন বিরোধী দলীয় নেত্রী খালেদা জিয়া সর্বশেষ 2001 সালে বাড়িটি খালি হওয়ার আগ পর্যন্ত এখানে বসবাস করেছিলেন। এরপর থেকে বিরোধী দলের কোনো নেতাকে এই বাসভবন বরাদ্দ দেওয়া হয়নি।
Subscribe to:
Posts (Atom)